নিজেকে
সফল করার জন্য সর্বোচ্চ সাধ্য দিয়েই আপনাকে চেষ্টা করতে হবে। সফল যারা
তারাও সর্বোচ্চ চেষ্টায় নিজেদের নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। আপনার
ক্যারিয়ারের স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। মাঝে মাঝে
নিজের কাজগুলো পর্যালোচনা করুন, আপনি যেভাবে চাচ্ছেন সেভাবেই আপনার
লক্ষ্যের দিকে আপনি এগোতে পারছেন কিনা।
আসুন জেনে নেই কিছু টিপস, যা বদলে দিতে পারে ক্যারিয়ার।
ফোকাসড হোন :
আপনি যদি শারীরিক অথবা মানসিকভাবে কিছুটা বিপর্যস্ত হয়েও থাকেন, চেষ্টা করুন সেই সমস্যাগুলো একপাশে সরিয়ে রেখে আপনার ক্যারিয়ার এবং কাজের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে। চেষ্টা করুন ক্যারিয়ারের প্রতি ফোকাসড হতে।
নিজের স্কিল বাড়ান :
যতটা সম্ভব নিজের জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা বাড়ানোর চেষ্টা করুন। প্রতিযোগিতার এ সময়ে অন্য সবাই যখন প্রতিনিয়ত নিজের জ্ঞান ও কোয়ালিটি বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করছে, আপনি সেটা না করলে পিছিয়ে পড়বেন। ইন্টারনেট অথবা বই যেখানে ভালো লাগে পড়ার চেষ্টা করুন। যত পড়বেন ততই জানবেন এবং শিখবেন, পড়ার কোনো বিকল্প এখনো তৈরি হয়নি।
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করুন :
আপনার সারা দিনের কাজের পরিকল্পনা করুন। কী কী কাজ করবেন তার তালিকা তৈরি করুন এবং কোন কাজগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে করবেন, সেটা ঠিক করুন। এ ক্ষেত্রে যে কাজটা অধিকতর জরুরি, সেটা আগে তারপর বাকিগুলো করার চেষ্টা করুন। আর যখন সবগুলো কাজই জরুরি এবং স্বল্পতম সময়ে সবগুলোই শেষ করতে হবে আপনাকে, সে ক্ষেত্রে প্রত্যেক কাজের জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ের শিডিউল তৈরি করুন এবং সে সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন।
সামাজিক হোন :
সুযোগ হলে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করুন। সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতেও নিজের অংশগ্রহণ বাড়াতে থাকুন, এতে অনেক নতুন মানুষের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবেন। এভাবে মানুষের সঙ্গে মেশার অভিজ্ঞতা হবে এবং আপনার নতুন নতুন ক্ষেত্রের যোগাযোগ বাড়বে। কে বলতে পারে, কখন কোন কানেকশন আপনার কাজে লেগে যাবে।
নিজের গুণ সম্পর্কে সজাগ থাকুন :
এ পৃথিবীর কেউই পরিপূর্ণ নয়, প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু দুর্বলতা আছে। নিজেকে জানুন, কোন কোন কাজে আপনি বেশি সামর্থ্যবান আর কোন কোন কাজে আপনি দুর্বল জেনে নিন এবং দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করুন। দুর্বলতা আমাদের সবারই আছে; কিন্তু যে যতটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করতে পারে, সেই তত বেশি সফল হতে পারে।
আসুন জেনে নেই কিছু টিপস, যা বদলে দিতে পারে ক্যারিয়ার।
ফোকাসড হোন :
আপনি যদি শারীরিক অথবা মানসিকভাবে কিছুটা বিপর্যস্ত হয়েও থাকেন, চেষ্টা করুন সেই সমস্যাগুলো একপাশে সরিয়ে রেখে আপনার ক্যারিয়ার এবং কাজের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে। চেষ্টা করুন ক্যারিয়ারের প্রতি ফোকাসড হতে।
নিজের স্কিল বাড়ান :
যতটা সম্ভব নিজের জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা বাড়ানোর চেষ্টা করুন। প্রতিযোগিতার এ সময়ে অন্য সবাই যখন প্রতিনিয়ত নিজের জ্ঞান ও কোয়ালিটি বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করছে, আপনি সেটা না করলে পিছিয়ে পড়বেন। ইন্টারনেট অথবা বই যেখানে ভালো লাগে পড়ার চেষ্টা করুন। যত পড়বেন ততই জানবেন এবং শিখবেন, পড়ার কোনো বিকল্প এখনো তৈরি হয়নি।
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করুন :
আপনার সারা দিনের কাজের পরিকল্পনা করুন। কী কী কাজ করবেন তার তালিকা তৈরি করুন এবং কোন কাজগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে করবেন, সেটা ঠিক করুন। এ ক্ষেত্রে যে কাজটা অধিকতর জরুরি, সেটা আগে তারপর বাকিগুলো করার চেষ্টা করুন। আর যখন সবগুলো কাজই জরুরি এবং স্বল্পতম সময়ে সবগুলোই শেষ করতে হবে আপনাকে, সে ক্ষেত্রে প্রত্যেক কাজের জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ের শিডিউল তৈরি করুন এবং সে সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন।
সামাজিক হোন :
সুযোগ হলে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করুন। সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতেও নিজের অংশগ্রহণ বাড়াতে থাকুন, এতে অনেক নতুন মানুষের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবেন। এভাবে মানুষের সঙ্গে মেশার অভিজ্ঞতা হবে এবং আপনার নতুন নতুন ক্ষেত্রের যোগাযোগ বাড়বে। কে বলতে পারে, কখন কোন কানেকশন আপনার কাজে লেগে যাবে।
নিজের গুণ সম্পর্কে সজাগ থাকুন :
এ পৃথিবীর কেউই পরিপূর্ণ নয়, প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু দুর্বলতা আছে। নিজেকে জানুন, কোন কোন কাজে আপনি বেশি সামর্থ্যবান আর কোন কোন কাজে আপনি দুর্বল জেনে নিন এবং দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করুন। দুর্বলতা আমাদের সবারই আছে; কিন্তু যে যতটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করতে পারে, সেই তত বেশি সফল হতে পারে।