কথায় আছে
ছাত্রজীবনেই আছে ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের চাবিকাঠি । অনেকে ছাত্রজীবনকে হেলায়
ফেলায় নষ্ট করে ফেলে যা পরবর্তীতে ক্যারিয়ারে প্রভাব পড়ে এবং পছন্দমত
চাকুরী না পেয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে যায় ।কিন্তু একটু বুদ্ধি খাটিয়ে সময়কে কাজে
লাগিয়ে নিজেকে প্রতিযোগিতামূলক চাকুরীর বাজারের জন্য ক্যারিয়ার
ডেভেলপমেন্টে অনেক এগিয়ে রাখা যায় ।
মনে রাখবেন আপনার হাতেই আছে আপনার ক্যারিয়ারের সিঁড়িতে ওঠার চাবিকাঠি ।
১) বিশ্ববিদ্যালয়ে পা দেওয়ার সাথে সাথে আত্নতুষ্টিতে না ভুগে ক্যারিয়ারের জন্য প্রিপারেশন নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ । অনেকে বিসিএস ক্যাডার,শিক্ষক ,সরকারি চাকুরীজীবী অথবা ব্যাংকার হওয়ার স্বপ্ন দেখে । এক্ষেত্রে প্রথম থেকেই এর জন্য অল্প অল্প করে পড়াশোনা শুরু করা উচিত।
২) মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে বা অফিশিয়াল কাজে ইংরেজির কোন বিকল্প নেই । অথবা অনেকে বিদেশে উচ্চতর পড়াশোনা করার পরিকল্পনা করে। এক্ষেত্রে ছাত্র থাকাকালীন প্রাথমিক অবস্থায়ই স্পোকেন/ফনেটিক্স/অ্যাডভান্সড/আইএলটিএস ইংরেজির উপর কোর্স করে রাখা যেতে পারে ।
৩) কম্পিউটার স্কিল ছাড়া জব? অকল্পনীয় ! এখনকার প্রতিযোগিতামূলক চাকরীর বাজারে এটা ছাড়া প্রতিযোগী কল্পনাই করা যায় না । মাইক্রোসফট অফিস প্যাকেজ (ওয়ার্ড ,এক্সেল , পাওয়ারপয়েন্ট ) সবাই চায়। তবে যেহেতু প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে স্পেশাল যোগ্যতা । কারণ বিভিন্ন অফিসে পার্টি বা বুলেটিন বা পাবলিকেশন বা বিভিন্ন ডিজাইনের কাজ হয় । তাই এডোবি ফটোশপ / গ্রাফিক্সের কাজে পটুরাই এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। তাই সময় থাকতে কম্পিউটারে দক্ষতা বাড়ান ।
৪) লেখালেখির অভ্যাস থাকলে হাত পাকিয়ে নিন । বলা তো যায় না আপনিও হতে পারেন প্রতিষ্ঠানের স্টার । তবে এক্ষেত্রেও প্রচুর পড়াশোনা বা ক্রিয়েটিভিটির অভ্যাসের কোন বিকল্প নেই ।
মনে রাখবেন আপনার হাতেই আছে আপনার ক্যারিয়ারের সিঁড়িতে ওঠার চাবিকাঠি ।
১) বিশ্ববিদ্যালয়ে পা দেওয়ার সাথে সাথে আত্নতুষ্টিতে না ভুগে ক্যারিয়ারের জন্য প্রিপারেশন নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ । অনেকে বিসিএস ক্যাডার,শিক্ষক ,সরকারি চাকুরীজীবী অথবা ব্যাংকার হওয়ার স্বপ্ন দেখে । এক্ষেত্রে প্রথম থেকেই এর জন্য অল্প অল্প করে পড়াশোনা শুরু করা উচিত।
২) মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে বা অফিশিয়াল কাজে ইংরেজির কোন বিকল্প নেই । অথবা অনেকে বিদেশে উচ্চতর পড়াশোনা করার পরিকল্পনা করে। এক্ষেত্রে ছাত্র থাকাকালীন প্রাথমিক অবস্থায়ই স্পোকেন/ফনেটিক্স/অ্যাডভান্সড/আইএলটিএস ইংরেজির উপর কোর্স করে রাখা যেতে পারে ।
৩) কম্পিউটার স্কিল ছাড়া জব? অকল্পনীয় ! এখনকার প্রতিযোগিতামূলক চাকরীর বাজারে এটা ছাড়া প্রতিযোগী কল্পনাই করা যায় না । মাইক্রোসফট অফিস প্যাকেজ (ওয়ার্ড ,এক্সেল , পাওয়ারপয়েন্ট ) সবাই চায়। তবে যেহেতু প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে স্পেশাল যোগ্যতা । কারণ বিভিন্ন অফিসে পার্টি বা বুলেটিন বা পাবলিকেশন বা বিভিন্ন ডিজাইনের কাজ হয় । তাই এডোবি ফটোশপ / গ্রাফিক্সের কাজে পটুরাই এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। তাই সময় থাকতে কম্পিউটারে দক্ষতা বাড়ান ।
৪) লেখালেখির অভ্যাস থাকলে হাত পাকিয়ে নিন । বলা তো যায় না আপনিও হতে পারেন প্রতিষ্ঠানের স্টার । তবে এক্ষেত্রেও প্রচুর পড়াশোনা বা ক্রিয়েটিভিটির অভ্যাসের কোন বিকল্প নেই ।
৫) প্রতিষ্ঠানে টিম ওয়ার্ক বেসিসে
কাজ হয় তবে তাদের মধ্য থেকে তারাই উঠে আসতে পারে প্রমোশন লিস্টে যাদের
মধ্যে লিডারশীপ ক্যাপাবিলিটি এবং সাহস আছে । তাই ডিবেট এসোসিয়েশন বা
বিভিন্ন ভলান্টিয়ার সংগঠনের সাথে যুক্ত থেকে কাজ করা এক্ষেত্রে ভাল অভ্যাস
গড়ে তুলতে পারে ।
৬) নিজের পছন্দের সাবজেক্ট না পেলে মন খারাপের কিছু
নেই যেকোনো সাবজেক্ট কে নিজের মধ্যে ধারণ করাটাই হচ্ছে আসল । ক্যারিয়ার
গড়তে চাইলে জ্ঞানের পরিধি যত বড় হবে ততই আপনি প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত ।
তাই সাবজেক্ট যেটাই হোক না কেন পছন্দের বিষয়ের উপর ডিপ্লোমা ,
স্বল্পমেয়াদী কোর্স বা ট্রেনিং যে কেউ করতে পারে যেটা ক্যারিয়ার বা সিভিতে
আরেকটি নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে ।