ব্যবসার ব্যাপারে আজকাল একটা ফ্যাশন আছে যে, কিছুদিন চাকরি করে টাকা পয়সা
জমিয়ে তারপর ব্যবসা করবো কিংবা বিদেশ থেকে টাকা নিয়ে এসে ব্যবসা করবো। এদের
৯৮% ধরা খেয়ে যায়। কারণ তার তো ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা নেই।
ব্যবসায় অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কারণ মানুষের পকেট থেকে টাকা বের করা অত্যন্ত কঠিন কাজ। প্রতিটি ব্যবসার একটা নিজস্ব রহস্য আছে, গোমর আছে। প্রতিটি ব্যবসায় একটা ফাঁক আছে। এই ফাঁককে যিনি বুঝতে পারবেন তিনি ব্যবসা করতে পারবেন। এই ফাঁক না বুঝলে ব্যবসা করা সম্ভব নয়। জিনিস কিনলাম আর বিক্রি করলাম এটি ব্যবসা নয়। ব্যবসা না বুঝলে ব্যবসা করা কঠিন। আর ব্যবসা যদি শুরু করতে হয় একেবারে গ্রাসরুট থেকে শুরু করতে হবে। গ্রাসরুট থেকে যিনি শুরু করেন তিনিই প্রতিষ্ঠিত হন।
জহুরুল ইসলাম - ইসলাম গ্র“প। জহুরুল ইসলাম একটা কনস্ট্রাকশন ফার্মের সুপারভাইজার ছিলেন। সেই সুপারভাইজার থেকে ধনকুবের। চট্টগ্রামের এ.কে.খান ১৯৪৩-৪৪ এ, জাস্ট একজন কন্ট্রাক্টর ছিলেন এবং ছোট মাপের কন্ট্রাক্টর ছিলেন। সেখান থেকে কী হলেন তখনকার পাকিস্তানের ২২টি ধনী পরিবারে একটি বাঙালি পরিবার ছিলো এ. কে. খান।
বর্তমানে পৃথিবীর শীর্ষ ধনীদের মধ্যে ২ নাম্বারে ওয়ারেন বাফেট-এর জীবন দেখেন, তিনি পেশাজীবন শুরু করেছিলেন মাত্র ১১ বছর বয়সে মুদি দোকানের কর্মচারী হিসেবে। ১৪ বছর বয়সে মাত্র ২৫ ডলার নিয়ে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করেন। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ ৪ হাজার কোটি ডলার। আমাদের দেশের টাকায় ২ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা। অতএব জীবনে যারা ব্যবসা করেছেন ছোট থেকে করেছেন। ব্যবসা কখনো বড় থেকে করা যায় না। কোটি কোটি টাকা নিয়ে করা যায় না।
ব্যবসায় অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কারণ মানুষের পকেট থেকে টাকা বের করা অত্যন্ত কঠিন কাজ। প্রতিটি ব্যবসার একটা নিজস্ব রহস্য আছে, গোমর আছে। প্রতিটি ব্যবসায় একটা ফাঁক আছে। এই ফাঁককে যিনি বুঝতে পারবেন তিনি ব্যবসা করতে পারবেন। এই ফাঁক না বুঝলে ব্যবসা করা সম্ভব নয়। জিনিস কিনলাম আর বিক্রি করলাম এটি ব্যবসা নয়। ব্যবসা না বুঝলে ব্যবসা করা কঠিন। আর ব্যবসা যদি শুরু করতে হয় একেবারে গ্রাসরুট থেকে শুরু করতে হবে। গ্রাসরুট থেকে যিনি শুরু করেন তিনিই প্রতিষ্ঠিত হন।
জহুরুল ইসলাম - ইসলাম গ্র“প। জহুরুল ইসলাম একটা কনস্ট্রাকশন ফার্মের সুপারভাইজার ছিলেন। সেই সুপারভাইজার থেকে ধনকুবের। চট্টগ্রামের এ.কে.খান ১৯৪৩-৪৪ এ, জাস্ট একজন কন্ট্রাক্টর ছিলেন এবং ছোট মাপের কন্ট্রাক্টর ছিলেন। সেখান থেকে কী হলেন তখনকার পাকিস্তানের ২২টি ধনী পরিবারে একটি বাঙালি পরিবার ছিলো এ. কে. খান।
বর্তমানে পৃথিবীর শীর্ষ ধনীদের মধ্যে ২ নাম্বারে ওয়ারেন বাফেট-এর জীবন দেখেন, তিনি পেশাজীবন শুরু করেছিলেন মাত্র ১১ বছর বয়সে মুদি দোকানের কর্মচারী হিসেবে। ১৪ বছর বয়সে মাত্র ২৫ ডলার নিয়ে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করেন। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ ৪ হাজার কোটি ডলার। আমাদের দেশের টাকায় ২ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা। অতএব জীবনে যারা ব্যবসা করেছেন ছোট থেকে করেছেন। ব্যবসা কখনো বড় থেকে করা যায় না। কোটি কোটি টাকা নিয়ে করা যায় না।